Skip to main content

Posts

Showing posts from June, 2022

An unsolicited visitor!

  A fanfiction based on the story of "Town of Cats" by Haruki Murakami If you see this, I am dead. Tengo stared at the envelope in his hand! "So...He is gone! Forever! And ever! and..."  For a jiffy, Tengo's entire world seems to go blank! Which doesn't add up! He had invariably believed throughout his whole existence, that both of them were absolute nobody to each other! But now that he learned that the last shred of that man's existence is perished from this earth, he probably felt...void?! "Otosan!"  Tengo felt his inside crumbled screaming this one word which bewildered him by the prominence of that emotion! Although they had spent a certain period together, Tengo regarded this man as no more than a stranger! As ludicrous as it sounds, a stranger that he cared enough to "not like". Tengo wonders, if that was the case, then what is this abrupt sprout of agitation he is suffering! "Perhaps..."  Tengo conceded to himself

বিসর্জন কাহনঃ জলচৌকি

  ঃ আজকে ধরণী বেশি তপ্ত। আজকে না যাই বাজারে। ঃ একদম নখরা করবেনা এইবেলা বলে দিচ্ছি! ঃ বিক্রি না করলে হয়না! আর ক’টা দিন অপেক্ষা করি। একটা চাকরি ঠিক জুটে যাবে। ঃ ততদিন কী ঘাস খেয়ে থাকবো? বাড়িওয়ালা কে কাঁঠাল পাতা দিয়ে ভাড়া দিব? মাস্টারের পয়সা কোত্থেকে আসবে! যাবার সময় হলে আমার এই অযাচিত আবদার আর পরম ধৈর্য্য নিয়ে তার জবাব দেয়া- এ আমাদের রোজকার ঘ্যানঘ্যান। মেলা হচ্ছে। সেখানেই এ জিনিসখানা বিক্রির চেষ্টা চলছে। সাধারণত এ জিনিস কেনার জন্য যেসব ক্রেতা প্রয়োজন, তারা এসব মেলায় কদাচিৎ আসে! গ্রীষ্মের এখন যৌবনকাল! ঠা ঠা রোদে চারিদিক চৌচির। সাধারণত আপনি বিক্রেতা হলে ৩ প্রজাতির ক্রেতার দেখা মিলবে। ১ম প্রজাতি খুবই দূর্লভ। ইনারা আলেকজান্ডার-দ্যা-গ্রেট এর মতন। এলাম, দেখলাম, জয় করলাম ধরণের। আসেন জিনিস দেখেন, পছন্দ হলে কিনে নিয়ে চলে যান। এখন অব্দি অবশ্য ভাগ্য এমন সুপ্রসন্ন হয়নি এমন কোনো ক্রেতা পাবার। ২য় শ্রেনীর ক্রেতা যারা, তারা আমার মতো সৌখিন কিন্তু সাধ্যে তেমন কুলায় না গোছের। তবুও সাধের কিছু দেখলে সাধ করতে মন চায় বড়। বহু দোলাচালে ভুগতে ভুগতে দুঃসাহসী হয়ে দাম করতে চলে আসে। আবার দামে বিক্রেতা ফিরিয়ে দিলে একটু

এক কাপ চায়ে আমার রত্না মাসিকে চাই!

আমি যদি শুভ'র প্রেমে পড়ি সেটা কেবলই সম্ভব হবে তার মা'র জন্য। রত্না মুখার্জি। উপমহাদেশীয় কোনো মা যে আমাকে মুগ্ধ করতে পারবে, তা আমি এখনো স্বীকার করতে নারাজ।   কিন্তু আমার এই "অস্বীকৃতিকে" সদর্পে হটিয়ে দিয়ে রত্না মুখার্জি "স্যুপার মম" এর সিংহাসনে ঘাড় উঁচিয়ে বসে আছেন।  হ্যাঁ এমনিতে আমরা "মা দিবসে" সবার মা'কেই স্যুপার-মম বলি বটে, কিন্তু সে কেবলই ঠনঠনে আবেগ। অবশ্যই সব মাতাশ্রীই সুপার-মম যেমন সব বাবাই স্যুপার বাবা। তবুও আমরা দিনশেষে জমে থাকা আক্ষেপ আর অভিমান নিয়ে ঘুমাতে যাই রোজ।  আমাকে যেখানে আমার নিজের প্রজন্মের মিলেনিয়াল মায়েরা যারা অধিক শিক্ষিতা, আধুনিকা তারাই এতটুকু মুগ্ধ করতে পারেনা; সেখানে Gen-Z'র গোঁড়া, সমাজের আর ধর্মের শেকলে সত্ত্বা বেচে দেয়া জেন-জে বাবা-মার হর্ষবাদেরতো প্রশ্নই ওঠেনা। কিন্তু আমি যতবার রত্না মুখার্জিকে দেখি ততবার তার প্রেমে পড়ি।  যদি সম্ভব হতো আমি শুভকে বিয়ে করবো রত্না মুখার্জির আঁচলের নীচে অধিকার সমেত ঢোকার জন্য। শহরে এলে আজকাল উনাদের বাসাতেই থাকছি। এমনভাবে ঘাঁটি গেড়েছি মাঝেমধ্যে মনে হয় বাসা আমারই। সেদিন ইশা অফিস থেকে আসার

Mon Cher

  I have the ability for subtlety particularly to observe people's behavioral aspects. This aptitude often turns out to be a condemnation. Things that I wish would go unnoticed the most, becoming curved in mind indeed feels like a curse. Like last afternoon. The place I am residing right now is far away from the city. If I want to grab a coffee I will have to get ready, cross a long sunny road, change vehicle 3/4 times, and only then after hours I can reach the city and have a coffee! I am usually a very sluggish person when I am home. If I could, I would never go out. But gentleman, that's coffee craving we are talking about! What sweet coincidence it is that he knocked right at that moment! He discovered throughout the conversation that I came to the city though I had every intention not to meet him! : Wait for me. I'll come by. : No! Need to go back before it gets dark! : We still have 3 hours! : I don't want to roam around in this hot weather! : Then we will find a

কুমুদিনী

কাদম্বরীকে নিয়ে ভাবতে গিয়েই কোন কুমুদিনীর কথা স্মরণে এল। যদিও কাদম্বরী বাস্তব চরিত্র আর কুমুদিনী কেবলই রবিবাবুর একটি সৃষ্ট চরিত্র।  এবং যদিও এ দুজনের স্বভাব, চরিত্র, বিচার, বিস্তার, প্রভাব সবই একেবারে ভিন্ন ধর্মী তবুও রবি ঠাকুরের কথা চিন্তা করলেই বা কাদম্বরীর কথা এলেই আমার কুমুদিনীকে বেশ মনে পড়ে।  কুমুদিনী হলেন রবি ঠাকুরের "যোগাযোগ" উপন্যাসের নায়িকা। সংক্ষেপে বলতে গেলে,   কুমুদিনী রাজ্য হারানো রাজার মেয়ে কিন্তু ঘটনাচক্রে বিবাহ করে আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া এক রাজাকে। তবে তার প্রণয়ে কিন্তু কুমু কোনো জাতভেদ রেখেছিলনা। সে এক সমুদ্র ভালবাসা নিয়েই বসে ছিল স্বামী বরটিকে তার অর্ঘ্য দেবে বলে। কিন্তু রাজা বেচারা ধনে মানে যশ কামালেও, মনে দৈন্যতা দূর করতে পারেনি।  কুমু'র ভালবাসতে চেয়েও ভালবাসার যোগ্য কাউকে না পাওয়ার যে গভীর মর্মবেদনা, এইটা আমাকে বেশ ছুঁয়ে গেছে। আর তাদের দুইয়ের এই সম্পর্কের টানাপোড়ন ছুঁয়েছে দুই পরিবার ছেড়ে সমাজ, সংসার, সংস্কৃতি আর আশেপাশের সবকিছুকে।  ছোটবেলা থেকেই মারমার কাটকাট একশন, এডভেঞ্চার বা থ্রিলার পড়ার অভ্যাসের কারণে বাংলা সাহিত্যে আমার দখল একেবারেই নস্যির ডিব

মধ্যবিত্ত জাদুকর!

মা 'দেরকে যেভাবে হর্ষবাদ দেয়া হয়, শব্দে, ধ্বনিতে বাণীতে, কথায়, গল্পে কিংবা কল্পে; তুলনামূলক তার কাছাকাছিও বাবাদের জয়জয়কার শোনা যায়না। সম্ভবত এক "বাবা-দিবসে" ছাড়া আর খুব একটা চোখে পড়েনা। তা সে যে বড় একটা আড়ম্বরপূর্ণ তাও না। ভেবে দেখুনতো আপনি কখনো "বাবার-দোয়া-হোটেল" নাম শুনেছেন? অথচ থাকা, খাওয়া, ওঠা, শোয়া সব কিন্তু বাপের ব্যক্তিগত হোটেলেই হয়! কিন্তু সবসময় নাম দেখবেন "মায়ের দোয়া হোটেল" বা *"মায়ের-দান"*। এমনকি গাড়িতে, বাড়িতে, রিক্সার পিছনে, ট্রাকের পাঁজরে সবখানে *"মায়ের দোয়া"* কোথাও যদিবা বাবা'র কথা আসে, সেটাও আসে "মা" এর পিছনে লাইনে দাঁড়িয়ে। "মা-বাবা'র দোয়া"! আমার কাছে ব্যাপারটা খুব পীড়াদায়ক ঠেকে। আর তার উপরতো আমাদের মধ্যবিত্ত বাবারা ঠিক বাবা হয়ে ওঠার আগেই দাদা/নানা হয়ে যায়! আমি যখন বাড়ি ছেড়ে প্রথম বেরিয়েছিলাম, এক পাহাড় অভিমান আর এক সমুদ্র আক্ষেপ, চেপে রাখা ক্ষোভ নিয়ে বেরিয়েছিলাম। যত আমি শেকল ভাঙতে শিখেছি, যতবার একা একা পড়ে আবার উঠে দাঁড়িয়েছি ততবার আমি ক্ষমাশীলতার কয়েকধাপ অতিক্রম করেছি। আমি মা'কে ক্ষ